৩শ’কোটি টাকা টার্গেট

জিএস নিউজজিএস নিউজ
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  ১২:২৮ পিএম, ০৪ জুন ২০১৮

অনলাইন ডেস্ক:>>>

ঈদকে সামনে রেখে দখল করা হলে রাজধানী প্যাটপে ও রাস্তা পুলিশ ও ঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশন কঠোর হুঁশিয়ার পরেও পাপাতা হকারমুক্ত না। বরং বেপরোয়া হয়ে উঠছে ফুটপাতের চাঁদাবাজরা ক্ষমতাসীনদের ছত্রছায়ায় এখন 3 শ ‘কোটি টাকার চাঁদাবাজি লক্ষ্যমাত্রা রাজধানী জুড়ে সক্রিয় কমপক্ষে 70 টি গ্রূপ সংঘটিত চাঁদাবাজচক্রের মত মাঠে তাতপর 5 শতকের লাইনম্যান এরা ক্ষমতাসীনদের মদদ করে পুলিশকে পরিচালিত করে পাথর এবং রাস্তায় দখল করে হকার বসিয়ে কোটি কোটি টাকা চাঁদা আদায় করছে।

 

এগুলির মধ্যে ব্যস্ত এলাকাগুলোতে যানজট সৃষ্টি হয় এবং মানুষকে সীমাহীন সহনশীলতা দেখা দেয়। এই চাঁদাবাজি পিছনে না মাঠপর্যায়ের কুতপই পুলিশ-আনসার সদস্যসহ বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির নেতারাও। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ হকার্স ফেডারেশন ও বাংলাদেশ হকারস লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো।

 

কাশেম বলেন, পট্টপথের চাঁদাবাজি বন্ধ করার জন্য হকারদের রাজস্ব আওতায় আনা হবে, পুলিশ প্রশাসনকে আন্তরিক হতে হবে। শুধু মুখ হকদাকে এ চাঁদাবাজি বন্ধ করা যাবে না হরতালের আন্দোলনে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে।

 

রামজানের শুরুতে দখল হয়ে গেছে রাজধানী গুরুত্বপূর্ণ এবং বিস্ফোরণ এলাকা পদাঘাত এবং রাস্তা চাঁদাবাজচর বিভিন্ন এলাকা পটপাতা, সরকারি খস জমি ও মালিকানা জমিতে নতুন নতুন দোকান বসিয়ে মোটা অংকের চাঁদা তুলি পটপাত দখলমুক্ত রাখা দুটি সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশ প্রশাসন বিভিন্ন উদ্যোগে নীলও এর কোনও লাভ পাওয়া যায়নি নগরবাসী বরং ঈদকে সামনে রেখে দখলের প্রবণতা বেড়েছে

 

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রাজধানী উত্তর এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীনে প্যাটেপ দখলদার গ্র “প আছে কম 70 টি। সংশ্লিষ্ট এলাকার ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় রাজনৈতিক নেতা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীরা এই গ্রুপের সদস্য। তাদের নিয়ন্ত্রণে আছে 5 শতকের লাইনম্যান নামধারী চাঁদাবাজি তারা পটপাতা এবং রাস্তা ধরেছে হকারদের কাছে ভাড়া দেওয়া আছে। ভাড়ার আড়ালে পুলিশ ও রাজনৈতিক নেতার নামকরণ করা হয় মোটা অংকের টাকা। পটপাতাদের হকদাররা জানান, রামজান থেকে শুরু করে সংঘটিত চাঁদাবাজার চাঁদা পরিমাণ বাড়িয়ে কয়েকগুণ কয়েকটি এলাকার সন্ত্রাসীদের নামেও চাঁদা দাবি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চাঁদাবাজার এলাকা ভেদে ২ শ ‘থেকে 3 শ’ দোকানের একটি অংশকে নাম দেওয়া ‘ফুট’।

চক্রাকারের হকারদের কাছ থেকে দৈনিক ভিত্তিতে চাঁদার টাকা নিচ্ছে চাঁদাবাজি গ্রুপে নিয়োজিত লাইনম্যানরা তাদের কাছ থেকে টাকা বুঝার জন্য প্রশাসনের কতিপয় দুর্নীতি কর্মকর্তার মনোনীত সর্দার লাইনম্যানের উত্তোলিত টাকার সিংহভাগই চলছে এ অঞ্চলের স্থানীয় কতিপয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও মাস্টান বাহিনী পকেটে পটপাতার শাখায় অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার সাথে জড়িত বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারীদের কর্মচারীদের পকেটেও চলছে লাইনম্যান এবং সাদারের উচুোলিত টাকার এক অংশ। রাজধানীর গুলিস্তান এলাকায় কয়েকজন হকার জানান, লাইনম্যানদের দৈনিক ভিত্তিতে চাঁদা পরিশোধ করা দোকান চালানো হয়।

চাঁদা রেট কম হলেই উচ্ছেদের বিভিন্ন হুমকি দেওয়া হয়। ভাঙে দেওয়া হয় দোকানপাট

 

জানা গেছে, শুধু পটপাতার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে এমন গডফাদার আছে 70 জন। এর মধ্যে গুলিস্তান 4, মতিঝিল 3, সদরঘাট 3, ফার্মগেটে 3, মিরপুর -1 নম্বরে ২, মিরপুর -10 নম্বরে ২, উত্তরে ২, বাড্ডায় ২, কুড়িলে ২, কামরাঙ্গিচারে 19, লালবাগ বেড়িবাঁধ 7, বাঙ্গাল-কোতোয়ালী 6 জন আছে অন্যরা রয়েছে বিভিন্ন এলাকায়।

 

এই 70 জন গডফাদারের অধীনে 70 টি চাঁদাবাজি গ্রামীণ নিরপেক্ষ 5 শতাধিক লাইনম্যান সারাবছর পাটকেটে চাঁদাবাজি করে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ঢাকা নিউ মার্কেটের 3 নং গেট সংলগ্ন নিউ সুপার মার্কেটের দোতলা রয়েছে ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট (দক্ষিণ) বণিক সমিতির অফিস। এর সামনেই বাজারে আলোবাতাস প্রবেশে গ্রিলঘেরা খোলা জায়গা কিন্তু সমিতির কতিপয় দুর্নীতিবিরোধী মার্কেটের সবক’টি প্রবেশপথ, খোলা জায়গা এবং সিঁড়িকোঠাসহ খালি জায়গায় দোকান বসিয়ে ভাড়া দেওয়া আছে। দেড়শতদিধিক দোকান থেকে অফারত্যাবল এককালীন ঘোষণায় দোকানের প্রিভিউ নগদ ২ লাখ টাকা আদায়সহ প্রতিবছর 10 থেকে 15 হাজার টাকায় নিয়মিত ভাড়া তুলতে সমিতির দুই নেতা। মার্কেটের বিভিন্ন স্পট কারপার্কিং থেকেও ডিএসসিবির বিধি অকার্যকর যে দুটি নেতৃবৃন্দ নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

ঢাকার ডকুমেন্টারি হকার্স মার্কেটের একটি ব্যবসায়ীর মতে, মিরপুর রোডের ঢাকা এবং নিউ মার্কেট অংশে ঢাকা কলেজের ছাত্রলীগ কিছু ক্যাডার পাদুকা সহ বাজারের ফাঁকা জায়গায় দোকান বসিয়ে নিয়মিত চাঁদা তৈরি করে। হকাররা বলছেন, ঈদ সামনে রেখে ছাত্রছাত্রীরা এই ক্যাডাররা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। গুলিস্তান হকারস, গাউশিয়া, নিউ মার্কেট, নীলক্ষেত, খিলগাঁও তালতলা, মিরপুর শাহ আলী, 1 নম্বর, গুলশান -1 এবং ২, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা সুপার, মুক্তবাংলা, উত্তরা ও পুরান ঢাকার পতেপ ব্যবসায়ীদেরও একই রকম তথ্য।

অন্যদিকে, কামরাঙ্গিরচর রসুলপুর ব্রিজ মার্কেটের দুইটি ব্যক্তিমালিকানা জমিকে অনুমোদন না করে জব্বার আব্দুল মোস্তফা আব্দুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে 60 টি দোকান বসিয়ে রাখা হয়েছে। স্থানীয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী অভিভাবক মাউচছা দেলোরু, জাবেদুল ইসলাম জবদ ওরফে জামান, মফিজ, খোকন, কামাল, ওহিদুল, বাবু , হানিফ, সিদ্দিক, বাদশা, মঞ্জু, ফিরোজ, সুমন, মাসুদ, মামুন, মুসা, শাকিল, মনির ও সিরাজ তালুকদার। ইতিমধ্যেই দোকানের প্রতি 5 লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে মৌসুমী এই চাঁদাবাজচক্র। লালবাগ নওয়াবগঞ্জের বেড়িবাঁধে মঙ্গলবার হলিডে মার্কেটে অন্তত ২000 ফুট দোকান থেকে দোকানের গড় আড়াইশ ‘টাকা করে প্রতিবছর 5 লাখ টাকা চাঁদা দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা পরিচিতি হাফেজ সুমন, জাকির, শাহিন ওরফে অটোয়শিন, বারেক, সেলিম, বিপ্লব ও মোখলেস।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভিক্টোভোজি কয়েকজন হকার বলছেন, নগরীর বিভিন্ন এলাকার পটপথ থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নামেও চাঁদা নেওয়া হচ্ছে। খিলগাঁ

আপনার মতামত লিখুন :