সড়ক বেহাল ট্রেনে চাপ ফিরতি পথেও ভোগান্তি

জিএস নিউজজিএস নিউজ
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  ০৫:২৮ পিএম, ২০ জুন ২০১৮

স্টাফ রিপোটার:>>>

ঈদের শেষের দিকে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোক সড়কে বেহাল দশ কারণে ট্রেন চাপ বৃদ্ধি হচ্ছে ছুটি শেষে ফিরতি পথও ভান্ততীর শিকার হজ যাত্রীদের বাস ও ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় না, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, জুরিতলী সড়ক পথের ভাণ্ডিটি, যানজট, ট্রেনের সিডিয়াল বিপর্যয়, যাত্রী চেয়ে গাড়ি কম।

এইরকম অনেক সমস্যায় যাত্রীদের বিরক্তির শেষ নেই সত্যিকারের চিত্র একেবারে ভিন্ন। এ সময় ঈদে ছুটে যাচ্ছিলেন প্রায় দেড় কোটি যাত্রী।

তারা ভুলে গেছেন যে তারা আবার ফিরছে ঢাকায় টিকিট না পাওয়ায় ঢাকায় ফিরতে পারছেন না অনেকেই বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্যমতে, 40 শতাংশ সড়ক-মহাসড়কের বেহাল অবস্থা। রাস্তায় রাস্তায় যানজটের দুর্ঘটনা ও ঝুঁকি এড়তে যাত্রীদের ঝুঁকি তারা বলছেন, রাস্তা পথ অবস্থা অনেক খারাপ।

পাশাপাশি রাস্তা-মহাসড়কের যানবাহনের বেপারোয়া গতির কারণে দূর্ঘটনার ভয়ও নেই রাস্তার তুলনায় অপোকা রেল অনেক নিরাপদ বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির একটি গবেষণা প্রতিবেদন জানানো হয়, ভাঙচোরা সড়ক, দীর্ঘ যানজট, দুর্ঘটনা, বাসের ট্রিপ-সংখ্যা ঠিক রাখার জন্য বেপরোয়া গতি, এই কারণে প্রতিবছর ইফেক্টের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। নির্মাণের সঠিক মাত্রায় উপকরণ ব্যবহার না করা, সময় সংশোধন না করা এবং নিয়মিত রণবীন অক্ষম দেশ 40 শতাংশ সড়ক-মহাসড়কের বেহাল অবস্থা।

তাই সড়ক পথ দুর্ভোগের মনস্তাত্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে বেরিয়ে এসেছেন ঈদের ঘুমন্ত যাত্রীদের ফিরতেও হচ্ছে একইভাবে এই ঈদে ঢাকা থেকে 1 কোটি 15 লাখ, দেশব্যাপী এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণে আরও 3 কোটি 85 লাখ যাত্রী। এই বিশাল যাত্রী চাপ সামল দেয়ার মত গণপরিবহণ ব্যবস্থা এবং সড়কপথ নেই।

প্রধান বাস কাউন্টার থেকে দূর-পাল্লার বাসস্থানে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী বোঝা যায় পরে তাদের কাছ থেকে কয়েকগুণ বেশি লাভবান হয়েছে বাস কাউন্টারের কিছু লোকজন

যাত্রীদের সাথে কথা বলার কথা, বাসের টিকিট বিক্রিতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। সড়ক পথের অবস্থা ভাল না সড়ক পথের দুর্ভোগ ও আশঙ্কার ট্রেনে আশঙ্কা করছে তারা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষামন্ত্রী সুলতানা মৌ বলেছেন, ‘প্রতি ইদী বাড়ীতে যেতে কিন্তু যে ঈদের রাস্তায় পড়ে আছে, সে: ঈদযাত্রাই মাটি হয়ে গেছে।

তীব্র যানজট, রাস্তা খারাপ মিলে একটি কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে। এজন্য এখন ট্রেনে আশ্রয় করছি অন্যদিকে বিভিন্ন ট্রেন স্টেশনে হাজার হাজার যাত্রী টিকেটের অভাবে বিভিন্ন স্টেশন আটকা পড়ার খবর পাওয়া যায়।

আটকা পড়ে যাত্রীদের বাস এবং ট্রেনের টিকেট এখন সোনার হরিণ ট্রেনের ভিতরে তিল ধারন থেইই নাই, তবে যে সব যাত্রী অগ্রিম টিকেট কাট করে তারা কোনও গাড়ীতে উঠতে পারে। আবার কেউ কেউ ট্রেনে উঠতে পারবেন না আবার নির্দিষ্ট সময় এ আসছে না ট্রেন

ঘন্টার জন্য অপেক্ষা অপেক্ষা যাত্রীদের। যাত্রী আশরাফ উদিন বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কের অনেক জায়গায় বড় বড় খিলান সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় বন্ধ করা ঝাট লাগে এযনে ট্রেনের আশ্রয় নেন তিনি কিন্তু তাও বিষণ্নতা বলেন তিনি বলেন। : শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনে বসে এক যাত্রী বলে, ছুটি শেষ হয়েছে, কিন্তু নির্ধারিত সময় অফিসে যেতে না পারলে অনেক তীর্থ হয়ে যাবে। ট্রেনে ও বাসে আসন না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা বিপাক পড়লে

অপো হোস্ট বিকল্প পথ কিভাবে চলবে? কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, নির্ধারিত তিন মিনিট যাত্রা বিরতির ট্রেন ২5 মিনিট লম্বা সময় ^ স্টেশন ছাড়াই হয়। অতিরিক্ত যাত্রী চাপের কারণে বাধ্য হয়ে ট্রেন বিলম্বে ছাড়া হয় না : দেশের দণিঞ্চলে যাতায়াতের একটি প্রধান মাধ্যম লঞ্চ। ঢাকায় ফিরতে ভোরে সদরঘাট টার্মিনালে পা রেখেই বিষন্নী পড়েন হাজারো মানুষ

কারণ নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গাড়ি রয়েছে এ সুযোগে রিকশা ও সিএনজির অটোরিকশা চালকরা উপস্থিত ছিলেন। বাধ্য হয়ে আরো ভাড়া দিয়ে তারা হয় হয় ক্ষতিগ্রস্তদের সংশ্লিষ্টরা জানান, আগামী তিন দিনের মধ্যে বুধ, বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার লঞ্চে আরো বেশি রাজধানী প্রবেশ করতে হবে। :

সদরঘাট কার্যালয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) কর্মকর্তারা জানান, এ টার্মিনাল থেকে দেশ দানিচল 43 টি রুট লঞ্চ চলাচল করে। বেশিরভাগ লঞ্চই সকালের মধ্যে আসে ভোলার চরমান্তাজ থেকে ঢাকা চলাচলকারী লঞ্চ কোকো -5 এ জাহাজে মঙ্গলবার ভোরে সদরঘাট নাম্বার ডেমরার স্টাফ কভার্টারে বসবাসকারী মোকারেম হোসেন।

তিনি বলেন, ‘ভোর সোয়া 5 টা লঞ্চ সদরঘাটে এসে ঢোকে। একই সময়ে অনেকগুলি লঞ্চ এসে ভিড়কে দেখেছিল টার্মিনাল থেকে বেরিয়ে বাঁধে ^ নও পড়তে হয় যথেষ্ট গাড়ি অভাব আর এগুলি ছিল তাদের ভাড়া অনেক বেশী সদরঘাট থেকে ডেমরা স্টাফ কিউরেটর পর্যন্ত সর্বোচ্চ ভাড়া 300 টাকা কিন্তু সাড়ে 400 টাকা গুনে আছে। ‘পাটুইয়াখালী থেকে লাঞ্চে এসেছেন রেজাউল করিম তিনি যাত্রাবাড়ী যাবেন।

তিনি বলেন, ‘সদরঘাট থেকে যাত্রাবাড়ী ভাড়া সর্বোচ্চ 50 টাকা। তবে 100 টাকার নিচে কোনো রিকশাওয়ালাই যাবে না। ‘: বিআইডব্লিউটিএ সদরঘাট বন্দর যুগ্ম-পরিচালক (নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা) আলমগীর কবির বলেন,’ লোকজন মোস্তামুটি ফিরতে শুরু করেছে। সকাল 10 টা পর্যন্ত 65 টি লঞ্চ সদরঘাট পৌঁছেছে বেশিরভাগ লঞ্চই এসে গেছে, লঞ্চগুলি সাধারণত সকালে আসে

তিনি আরও বলেন, ‘সকাল বেলা একই সময়ে সব যাত্রী আসায় যানবাহনের একটি সংকট দেখতে পাওয়া যায়। যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়াও গুণতে হয়।

তবে এ বিষয়ে আমাদের কিছু করতে হবে না। ‘: বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মহাসচিব মো। মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সড়ক পথের অবস্থা খুবই বেহাল।

এ কারণে অনেকেই জলপথ ও রেলপথ বেছে নেন। কিন্তু আমাদের যথেষ্ট নৌ-যানও নেই। ট্রেনেও নেই যথেষ্ট আসন আবার নির্ধারিত সময় ট্রেন আসে না

আপনার মতামত লিখুন :